1. admin@www.independentbd.news : independentbd.news : News Desk
  2. sheikhnadir81@gmail.com : sk deen mahmud : sk deen mahmud
রাত পোহালেই শহিদ বুদ্ধিজীবি দিবস, জাতির বরেণ্য সন্তানদের হারানোর দিন - independentbd.news
শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:২৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
২০ কেজি গাঁজাসহ রাজাপুরে আরিফ নামে এক যুবক আটক পাইকগাছায় ৮ দলীয় হা ডু-ডু’র ফাইনাল খেলায় লস্কর একাদশ চ্যাম্পিয়ান সবার মাঝে দেশের উন্নয়নে কাজ করার মানসিকতা থাকা দরকার -সিটি মেয়র পুলিশ সুপার রবিউল ইসলামের মর্যাদাপূর্ণ পিএসসি কোর্স সম্পন্ন মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের স্মৃতি ফিরছে সিলেটে, জয় থেকে মাত্র ৩ উইকেট দূরে টাইগাররা পাইকগাছা-কয়রা বাসীর উদ্দেশ্যে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীর খোলা চিঠি বিএনপির কেন্দ্রীয় ১৫ নেতাসহ সাবেক ৩০ এমপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন জেল থেকে বেরিয়ে নৌকা প্রতীক পেলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর খুলনায় ছয়টি আসনে ৫৩ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল নীলফামারী-৪ আসন: ৯ জনের মনোনয়ন দাখিল- আ’লীগ জাপার একাধিক প্রার্থী

রাত পোহালেই শহিদ বুদ্ধিজীবি দিবস, জাতির বরেণ্য সন্তানদের হারানোর দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১৪৪ বার পড়া হয়েছে

১৪ ডিসেম্বর, দেশে সর্বোচ্চসংখ্যক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়


রাত পোহালেই বুধবার, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। দিবসটিকে সামনে রেখে রায়েরবাজার শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শেষ সময়ে চলছে ধুয়েমুছে পরিষ্কার করার কাজ। আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হচ্ছে স্মৃতিসৌধের ভেতর-বাইরে । সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, মূল দুটি ফটক বন্ধ রেখে স্মৃতিসৌধ পরিষ্কারের পাশাপাশি মেরামত ও সংস্কারের কাজও চলছে। গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে সার্বিক কার্যক্রম তদারকি করা হচ্ছে।

রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের দায়িত্বে থাকা গণপূর্ত অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক রিপন জানান, পুরো এলাকার নিরাপত্তার জন্য ৬৪টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। আলোকসজ্জার জন্য অন্য বছরের তুলনায় এ বছর লাইট বসানো হয়েছে আরও বেশি।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ মুহূর্তে পাক বাহিনী তাদের পরাজয় অনিবার্য জেনে তালিকা করে তারা জাতির বরেণ্য সন্তানদের হত্যার জন্য তাদের এ দেশীয় দোসর ঘাতক বাহিনী আলবদর-আলশামসকে লেলিয়ে দেয়। পরাজয়ের আগমুহূর্তে তারা চূড়ান্ত আঘাত হানে স্বাধীন বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার অভিপ্রায়ে। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রহর থেকে বিজয়ের আগমুহূর্ত পর্যন্ত যেসব বরেণ্য বুদ্ধিজীবীকে আমরা হারিয়েছি, তাদের মধ্যে আছেন অধ্যাপক গোবিন্দ চন্দ্র দেব, মুনীর চৌধুরী, জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, ড. মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, রাশীদুল হাসান, ড. আবুল খায়ের, ড. আনোয়ার পাশা, সিরাজুদ্দীন হোসেন, শহীদুল্লা কায়সার, আলতাফ মাহমুদ, নিজামুদ্দীন আহমদ, গিয়াসউদ্দিন আহমদ, ডা. ফজলে রাব্বী, ডা. আলীম চৌধুরী, আ ন ম গোলাম মোস্তফা, সেলিনা পারভীন প্রমুখ।

যৌথবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাত্র দুদিন আগে ১৪ ডিসেম্বর সর্বোচ্চসংখ্যক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সেই রাতে ২০০ বুদ্ধিজীবীকে ঢাকায় একত্র করে চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্যাতন সেলে। পরে রায়েরবাজারে নিয়ে হত্যা করা হয়। তাদের স্মরণে ১৪ ডিসেম্বর পালন করা হয় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস।

পাকিস্তানি দুঃশাসনের দিনগুলোয় আমাদের লেখক, সাংবাদিক, শিল্পী ও বুদ্ধিজীবীরা বিবেকের কণ্ঠস্বর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তারা অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন। নিজেদের জ্ঞান-মনীষা ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে জাতিকে পথ দেখিয়েছেন, আলোকিত করেছেন। এসব কারণেই তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের জিঘাংসার শিকার হয়েছেন। এত কম সময়ে এত বেশিসংখ্যক বুদ্ধিজীবী নিধন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ছাড়া আর কখনো বিশ্বের কোন দেশে ঘটেনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট নকশা প্রযুক্তি সহায়তায়: ইন্ডিপেন্ডেন্টবিডি আইটি টিম

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত: ইন্ডিপেন্ডেন্টবিডি মিডিয়া কর্পোরেশন লিঃ