1. admin@independentbd.news : admin :
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ছাত্রদলকে শিবির সভাপতির কড়া বার্তা গাজায় আরও ৬ লাশ উদ্ধার, রাফায় ২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল পাইকগাছায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে জামায়াত এখনও বৈষম্যের শিকার: গোলাম পরওয়ার কপিলমুনির প্রভাবশালী আ’ লীগ নেতা নির্মল ঠাকুর গ্রেফতার আগামীতে ঐক্যবদ্ধ বিএনপির নেতৃত্বে মিছিল হবে একটাই, কয়রায় বিএনপির কর্মী সভায় জেলা বিএনপির আহবায়ক মন্টুু মুন্সীগঞ্জে আসলাম সুইটকে তিন লক্ষ টাকা জরিমানা দেশের বর্তমান সংকট থেকে উত্তরণে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ সংসদ নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই-সৈয়দপুরে এমরান সালেহ প্রিন্স কয়রায় কোষ্টগার্ডের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ বিতরণ তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় অভিনেতা শেখ ফরিদ পলক এবার হলিউডের পর্দায়

গাইবান্ধায় মিথ্যা মামলা ও ছোট বোনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন

  • প্রকাশের সময়: শনিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৬ বার পঠিত
gaibandha-389
  • গাইবান্ধা প্রতিনিধি ::

গাইবান্ধায় মিথ্যা মামলা ও ছোটবোনের নিরাপত্তা চেয়ে নির্যাতিত পরিবারের সংবাদ সম্মেলন। আজ শনিবার দুপুরে জেলা শহরের পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন করেন নির্যাতিত পরিবারের সদস্য ফাতেমা তুজ জোহরা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন মা ফাইমা বেগম ও ছোট দুই বোন খাদিজা তুজ তাহেরা ও উম্মে হাবিবা।

সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ২০১৮ সালের ৬ আগষ্ট শহরের পশু হাসপাতাল রোডের আমজাদ হোসেনের ছেলে আসিফ ফয়সাল লেলিনের সাথে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই টাকার জন্য লেলিন তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন চালাতো। ওই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর বাবা মারা গেলে আমার বাবার সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা আনার জন্য নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আমার সুখের জন্য মা বিভিন্ন সময়ে লেলিনকে ১৬ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা দেয়। আবারো নতুন ব্যবসা খোলার কথা বলে আমার বাবার পৈতৃক বাড়ি বিক্রি করা আরো ২০ লক্ষ টাকা নেয়। কিন্ত কোন ব্যবসা কিংবা দোকান না দেখতে পেয়ে আমি তার কাছে টাকা কোথায় জানতে চাইলে লেলিন আমাকে মারধর করে এবং আমি ও আমার ছোট দুই বোনকে হত্যার হুমকি দেয়। এম তাবস্থায় অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে গত বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর আমার খালুর বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেই। এবং লেলিনকে ডিভোর্স নোটিশ পাঠাই। গত ৮ জানুয়ারি শহরের গোরস্থান পাড়ায় আমার দাদুর মরদেহ দেখে ফেরার পথে লেলিন তার লোকজন নিয়ে আমার ছোট দুই বোনকে মারধোর করে আমাকে জোর পুর্বক তুলে নিয়ে যায়।পর সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় পুলিশ আমাকে উদ্ধার করে এবং লেলিনকে আটক করে। এরপর থেকে লেলিনের পরিবার আমার ছোট দুই বোনসহ আমার পরিবারের ক্ষতি করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে।

সংবাদ সম্মেলনে সে আরো বলেন খালু, মা ও আঙ্কেলের নামে ঢাকার সাভারে বাসা ভাড়া নিয়ে একটি মামলা করে ও একের পর এক মামলা করতে থাকে। গাইবান্ধায় মোট চারটি মামলা দেয় সে।দ্রুত এসব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও হয়রাণি বন্ধের দাবি জানাচ্ছি।

সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, ফাতেমা তুজ জোহরার মা কাহিসা বেগম,দুই ছোট বোন খাদিজা হাবিবাসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।

খবরটি শেয়ার করুন...

এই বিভাগের আরও খবর...