1. admin@independentbd.news : admin :
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
দ্রুত শুরু হচ্ছে সৈয়দপুর পৌরসভার ওযার্ড গুলোতে সড়ক ও ড্রেন নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলেছে কয়রার শাকবাড়িয়া খালের উপর সেতু নির্মান কাজ সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজের সাফল্য, মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেল ৫৩ শিক্ষার্থী সাত মাস পর আশাশুনির কলেজ ছাত্র মুস্তাকিমের লাশ উত্তোলন বিজিবি সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড-টিয়ারশেল ব্যবহারের অনুমতি পেল ট্রাম্প শাসনামলে ভারত কি বাংলাদেশ প্রসঙ্গে প্রভাব খাটাতে পারবে? হামাসের কাছে পরাজয় স্বীকার করলেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী সৈয়দপুরে ১২ শ শীতার্ত নারী পুরুষকে শীতবস্ত্র দিল পৌরসভা পাইকগাছায় অভিযানে ৭ লক্ষাধিক চিংড়ি পোনা জব্দপূর্বক অবমুক্ত কয়রায় ভিডব্লিউবি কর্মসূচীর সেবা মূল্যায়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা

শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে চিঠি

  • প্রকাশের সময়: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৩৩ বার পঠিত
Hasina-163

জুলাই গণহত্যায় অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে চিঠি দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্দি বিনিময় চুক্তি আছে। ওই চুক্তি অনুযায়ী শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে ঢাকা।

তৌহিদ হোসেন বলেন, আমরা তাকে যে বিচারব্যবস্থার জন্য ফেরত চেয়েছি, এটা আমরা তাদের (ভারতকে) জানিয়েছি। এ বিষয়ে আমরা ভারতকে নোট ভারবাল পাঠিয়েছি।

এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছিলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ীই তাকে ফেরানো যাবে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট টানা সাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনার পতন ঘটে। পরে তিনি জনরোষ থেকে বাঁচতে ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি সেখানেই আছেন। তার দলের অনেক নেতাও দেশটিতে আশ্রয় নিয়েছেন।

জুলাই গণহত্যার অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুই শতাধিক হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা গ্রেফতার হয়েছেন। অন্তর্বর্তী সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২০১০ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের করা মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাদের বিচার হবে। ইতোমধ্যে একটি মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এবং আরেক মামলায় তার পরিবারের সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল।

খবরটি শেয়ার করুন...

এই বিভাগের আরও খবর...